সাবধান
#সাবধান ⚠🚫
""""""""""""""""""""""""""
আপনি নিজে একজন নারী হয়ে অন্য একজন নারীকে বিয়ে করতে যাচ্ছেন না তো❗
মনে রাখবেন, আমাদের দেশের অধিকাংশ পুরুষ কিন্তু আসলে পুরুষ নয়- তারা আসলে নারী!বরং নারী থেকেও বেশি নারী❓
কারণঃ-
এরা সপ্তাহে ছয়দিন হায়েয (পিরিয়ড) অবস্থায় থাকে। তাই জুম’আর সালাত ছাড়া বাকি ছয়দিন অন্য সালাত আদায় করে না।
এদের মুখ যুবতী নারীদের থেকেও কোমল,
দাঁড়ীবিহীন। অথচ আল্লাহ দাঁড়ি দিয়ে ছেলে আর
মেয়ের মধ্যে পার্থক্য করে দিয়েছেন।
এরা মাটি অব্দি কাপড় পরিধাণ করে। যাতে করে
কোনো পুরুষ তাদের পায়ের টাকনু দেখতে না পায়। অথচ ইসলামের দৃষ্টিতে এটা মেয়েদের বিধান, আর ছেলেদের বিধান হচ্ছে টাকনুর উপর কাপড় পরিধান করা।
এরা বেশিরভাগ সময় মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করে,
তাই তাদের বান্ধবীর সাথে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ায়। একজন ছেলে হয়ে অন্য একজন বেগানা মেয়ের সাথে বন্ধুত্ব করার অধিকার ইসলাম দেয় নি। সুতরাং যেহেতু সে নিজেই একজন মেয়ে, তাই মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করে, ঘুরে বেড়ায়।
এদের অনেকে কানে দুল, হাতে চুড়িও পড়ে। এমনকি এদেরকে স্বর্ণের অলংকার পরতেই দেখা যায়। অথচ ইসলাম এটাকে পুরুষদের জন্য হারাম করেছে। এগুলো একমাত্র মেয়েদের জন্যই হালাল।
এখন বলেন এরা কি আসলে পুরুষ, নাকি নারী থেকেও বেশি নারী❓
সুতরাং হে মুসলিম নারী,
আপনি নিজে একজন নারী হয়ে এমন একজন নারী থেকেও বেশি নারীকে বিয়ে করার চিন্তা কক্ষনোই মাথায় আনবেন না। বিয়ের সময় অবশ্যই,ছেলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী কি না, মুখে দাঁড়ি আছে কি না, টাকনুর উপর কাপড় পড়ে কি না❗
অন্তত এই তিনটি বিষয় অবশ্যই অবশ্যই দেখে নিবেন।
হে আমাদের প্রতিপালক!
আমাদের জন্য এমন স্বামী/স্ত্রী ও সন্তান সন্ততি দান করুন যারা আমাদের চোখ জুড়িয়ে দেয় এবং আপনি আমাদেরকে মুত্তাকীদের নেতা বানিয়ে দিন।
সুরা 🌾 ফুরকান।
আয়াত 🌾৭৪
""""""""""""""""""""""""""
আপনি নিজে একজন নারী হয়ে অন্য একজন নারীকে বিয়ে করতে যাচ্ছেন না তো❗
মনে রাখবেন, আমাদের দেশের অধিকাংশ পুরুষ কিন্তু আসলে পুরুষ নয়- তারা আসলে নারী!বরং নারী থেকেও বেশি নারী❓
কারণঃ-
এরা সপ্তাহে ছয়দিন হায়েয (পিরিয়ড) অবস্থায় থাকে। তাই জুম’আর সালাত ছাড়া বাকি ছয়দিন অন্য সালাত আদায় করে না।
এদের মুখ যুবতী নারীদের থেকেও কোমল,
দাঁড়ীবিহীন। অথচ আল্লাহ দাঁড়ি দিয়ে ছেলে আর
মেয়ের মধ্যে পার্থক্য করে দিয়েছেন।
এরা মাটি অব্দি কাপড় পরিধাণ করে। যাতে করে
কোনো পুরুষ তাদের পায়ের টাকনু দেখতে না পায়। অথচ ইসলামের দৃষ্টিতে এটা মেয়েদের বিধান, আর ছেলেদের বিধান হচ্ছে টাকনুর উপর কাপড় পরিধান করা।
এরা বেশিরভাগ সময় মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করে,
তাই তাদের বান্ধবীর সাথে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ায়। একজন ছেলে হয়ে অন্য একজন বেগানা মেয়ের সাথে বন্ধুত্ব করার অধিকার ইসলাম দেয় নি। সুতরাং যেহেতু সে নিজেই একজন মেয়ে, তাই মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করে, ঘুরে বেড়ায়।
এদের অনেকে কানে দুল, হাতে চুড়িও পড়ে। এমনকি এদেরকে স্বর্ণের অলংকার পরতেই দেখা যায়। অথচ ইসলাম এটাকে পুরুষদের জন্য হারাম করেছে। এগুলো একমাত্র মেয়েদের জন্যই হালাল।
এখন বলেন এরা কি আসলে পুরুষ, নাকি নারী থেকেও বেশি নারী❓
সুতরাং হে মুসলিম নারী,
আপনি নিজে একজন নারী হয়ে এমন একজন নারী থেকেও বেশি নারীকে বিয়ে করার চিন্তা কক্ষনোই মাথায় আনবেন না। বিয়ের সময় অবশ্যই,ছেলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী কি না, মুখে দাঁড়ি আছে কি না, টাকনুর উপর কাপড় পড়ে কি না❗
অন্তত এই তিনটি বিষয় অবশ্যই অবশ্যই দেখে নিবেন।
হে আমাদের প্রতিপালক!
আমাদের জন্য এমন স্বামী/স্ত্রী ও সন্তান সন্ততি দান করুন যারা আমাদের চোখ জুড়িয়ে দেয় এবং আপনি আমাদেরকে মুত্তাকীদের নেতা বানিয়ে দিন।
সুরা 🌾 ফুরকান।
আয়াত 🌾৭৪

Comments
Post a Comment